রাজশাহীর মিষ্টি পান জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল
নিউজ ডেস্ক
রাজশাহীর মিষ্টি পান জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল
জিওগ্রাফিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন (জিআই) নিবন্ধন স্বীকৃতি পেয়েছে রাজশাহীর মিষ্টি পান। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পেটেন্ট ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদফতর নতুন চারটি পণ্যের ভৌগোলিক নির্দেশক (এও) সনদ ইস্যু করে। গতকাল নতুন করে ১৪টি পণ্য জিআই সনদ লাভ করেছে।
এর আগে ২০২৩ সালের আগস্টে রাজশাহীর পান জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধন চেয়ে আবেদন করেন রাজশাহী জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ। কৃষকের প্রধান অর্থকরী ফসল মিষ্টি পানের জিআই নিবন্ধন চেয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্পনকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদফতরে (ডিপিডিটি) তিনি এ আবেদন জমা দেন।
জানা গেছে, রাজশাহী জেলার সর্বাধিক পান উৎপাদন হয় মোহনপুরে। এ ছাড়া জেলার দুর্গাপুর, বাগমারা, পবা, চারঘাট ও পুঠিয়া উপজেলায় পানের চাষ হয়। সম্প্রতি জেলায় মোট পান চাষের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমি। এর মধ্যে শুধু মোহনপুরেই ১ হাজার ৩১৭ হেক্টর জমিতে পানের চাষ করা হয়। পান উৎপাদনের পরিমাণ ২১ হাজার ৭২ মেট্রিক টন; যার আনুমানিক মূল্য ৬০৭ কোটি ৪৬ লাখ ৬২ হাজার ৫০০ টাকা। মোহনপুর উপজেলার সর্বত্রই পানের চাষ হলেও মৌগাছি, মতিহার, ধুরইলসহ কেশরহাট পৌর এলাকায় উল্লেখযোগ্য চাষ হয়। এখানকার উৎপাদিত পান বাজারজাত করতে উপজেলার মৌগাছি হাট, একদিলতলা হাট, পাকুড়িয়া হাট, কেশরহাট, মহব্বতপুর হাট, বাকশিমইল হাট, ধুরইল হাটসহ অন্তত ১০টি স্থানে প্রতিদিনই পানের বেচাকেনা হয়। এসব হাটে পান কিনতে আসেন ঢাকা, চট্টগ্রাম, নওগাঁ, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, গাইবান্ধা, শেরপুর, জামালপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলার পাইকার।
- শেরপুরে প্রথমবারের মতো ‘ব্ল্যাক রাইস’ চাষ করে সফলতা
- ময়মনসিংহ জেলার ভালুকায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে কেঁচো সার
- ৩৫৮ কোটি টাকায় হবে শেরপুর-ময়মনসিংহ সড়কের উন্নয়ন
- ঈদের আগেই উদ্বোধন হবে ঝালকাঠির কচুয়া-বেতাগী ফেরি
- বড়শিতে ধরা পড়ল ৩০ কেজির কাতল
- নেত্রকোণার পূর্বধলা উপজেলাকে “ক” শ্রেনীর ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত করার লক্ষ্যে যৌথ সভা অনুষ্ঠিত
- শেরপুরে ‘কালো ধান’ চাষ করে সফল উদ্যোক্তারা
- শেরপুরে একই পরিবারের ৭ জনই গ্রহণ করেছেন ইসলাম ধর্ম
- ময়মনসিংহ সেরা সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন মোঃ রইছ উদ্দিন
- দেশের চাহিদা পূরণে সক্ষম ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার হাতে তৈরি লাল চিনি