চোখ ওঠার সংক্রমণ এড়াবেন যেভাবে
লাইফস্টাইল ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
বর্তমানে চোখ ওঠা বা কনজেক্টিভাইটিসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। পরিবারের কোনো এক সদস্যের চোখে এই সমস্যা দেখা দিলে অন্যান্যদের মধ্যেও পালাক্রমে ঘটছে সংক্রমণ। ছোঁয়াচে এই সংক্রমণের পেছনে দায়ী ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও অ্যালার্জেন।
এই সংক্রমণের ফলে চোখ গোলাপি বা লালচে হয়ে যায়, একই সঙ্গে চোখে কাঁটার মতো অনুভূতি হয়। এছাড়া চোখ দিয়ে পানি পড়া, সাদা স্রাব জমা, চোখ জ্বালাপোড়া, ব্যথা, আলোর দিকে তাকাতে না পারা, চোখ ফুলে যাওয়া ইত্যাদি যন্ত্রণাদায়ক লক্ষণ দেখা দেয়।
রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) বলছে, ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার কারণেই পিঙ্ক আইজ বা কনজেক্টিভাইটিসের সংক্রমণ ঘটে। এক্ষেত্রে সংক্রমিত ব্যক্তিদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের মাধ্যমে অন্যদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ে রোগটি।
তবে এর সংক্রমণ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে এজন্য আক্রান্তদের উচিত লক্ষণ সেরে না যাওয়া পর্যন্ত ঘরেই থাকা। এমনকি আক্রান্তের উচিত পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখা।
আর অন্যদের উচিত আক্রান্তদের কাছ থেকে দূরে থাকা ও তাদের ব্যবহৃত জিনিসপত্র স্পর্শ না করা। কনজেক্টিভাইটিসের সংক্রমণ এড়াতে আরও যা যা করণীয়-
>> বারবার সাবান পানি দিয়ে হাত ধোয়া।
>> আক্রান্ত চোখে ঘষা বা স্পর্শ না করা।
>> নিয়মিত বিছানার চাদর-বালিশের কভার ধোয়া।
>> পরিষ্কার তোয়ালে ব্যবহার করা ও গরম পানিতে তোয়ালে ধোয়া।
>> মেকআপ কারও সঙ্গে শেয়ার না করা।
>> কন্টাক্ট লেন্স বা চোখের মেকআপ এড়িয়ে চলা।
>> আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখা।
>> আক্রান্তের ব্যবহৃত কোনো কিছু না ধরা।
>> ব্যক্তিগত সুরক্ষা বজায় রাখা।
>> মুখ ও চোখে বারবার হাত না দেওয়া
- কিস ডে, কী কী কারণে চুমু খাওয়া হয় জানেন?
- শীতে ত্বকের শুষ্কতা দূর করার উপায়
- স্বামী হিসেবে সেরা যে ৫ গুণের পুরুষরা
- গরমে ছোটদের চুলের যত্ন নেবেন যেভাবে
- ডাল খেলেই কমবে ওজন
- মাল্টা খেলে শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকাংশে বেড়ে যায়
- ত্বক পরিচর্যায় কাঁচা দুধ
- ওষুধ ছাড়াই কমবে পিরিয়ডের ব্যথা, শুধু খেতে হবে বিশেষ চা
- সিম্পলের ভেতর গর্জিয়াস ‘অরগাঞ্জা’
- ঘরেই তৈরি করুন চকলেট