নেত্রকোণায় পদ্ম ফুলের স্বর্গ রাজ্য গোবিঞ্চাতুল বিল
নিজস্ব প্রতিবেদক
ছবি: সংগৃহীত
হাওরাঞ্চল অধ্যূষিত নেত্রকোণা জেলায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে নদী খাল বিল ও মনোমুগ্ধকর শাপলা ও পদ্ম বিল।
জেলা শহর থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে একটি বিল সদর উপজেলার কাইলাটি ও চল্লিশা ইউনিয়নের শ্রীধরপুর, নুরপুর, দরিজাগিসহ অন্তত সাত গ্রামের ভিতরে প্রায় চারশত একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত।
স্থানীয়দের কাছে বিল গোবিঞ্চাতুল নামে পরিচিত। পুরো বিল জুড়েই যেন পদ্ম ফুলের রাজ্য।
আর এই পদ্ম ফুল দেখতে প্রতিদিনই প্রকৃতি প্রেমীরা এখানে ছুটে আসছেন ঝাঁকে ঝাঁকে। ছোট ছোট ডিঙি নৌকা নিয়ে পদ্ম ফুল দেখতে ছুটছেন বিলের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে।
পুরো বিল জুড়ে পদ্ম ফুল ফোটায় দর্শনার্থীরা প্রকৃতির টানে বিলটির নাম রেখেছেন পদ্ম বিল। বর্তমানে স্থানীয় এলাকাবাসীও ভালবেসে এ বিলটিকে পদ্ম বিল বলে ডাকেন।
দূর থেকে দেখলে মনে হয় যেন পদ্ম ফুলের বাগান। বিকেল হলেই জেলা ও জেলার বাহির থেকে শতশত দর্শনার্থীর আগমন ঘটে এ বিলে। পুরো বিকেল জুড়েই যেন এখানে প্রকৃতি প্রেমীদের মিলন মেলায় পরিনত হয় এ বিলটি।
আবার অনেকেই মানুষের মুখে মুখে শুনে ও ফেইসবুকে দেখে পুরো পরিবার নিয়ে স্ব-চোখে বিলটি দেখতে চলে আসেন।
এ দিকে ডিঙি নৌকা ভাড়া করে দর্শনার্থীরা ঘুরে বেড়ান, তাই নৌকা চালিয়ে আয়ের পথও খুঁজে পেয়েছেন বিলপাড়ের মানুষ।
নেত্রকোণা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহমুদা আক্তার বলেন, বিলটিতে পর্যাপ্ত দর্শনার্থী আসছে মনোমুগ্ধকর নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখতে। অল্প রাস্তা পাঁকা করার কাজ বাকি আছে সেটা বাস্তবায়ন করা হবে। নিরাপত্তা জন্য স্বেচ্ছাসেবার মাধ্যমে একটি কমিটি করা হবে, এছাড়াও ইউনিয়ন পরিষদ থেকে একটি নৌকা দেওয়ারও আশ্বাস দেন প্রশাসনের এই কর্মকর্তা।
- শেরপুরে প্রথমবারের মতো ‘ব্ল্যাক রাইস’ চাষ করে সফলতা
- ময়মনসিংহ জেলার ভালুকায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে কেঁচো সার
- ৩৫৮ কোটি টাকায় হবে শেরপুর-ময়মনসিংহ সড়কের উন্নয়ন
- ঈদের আগেই উদ্বোধন হবে ঝালকাঠির কচুয়া-বেতাগী ফেরি
- বড়শিতে ধরা পড়ল ৩০ কেজির কাতল
- নেত্রকোণার পূর্বধলা উপজেলাকে “ক” শ্রেনীর ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত করার লক্ষ্যে যৌথ সভা অনুষ্ঠিত
- শেরপুরে ‘কালো ধান’ চাষ করে সফল উদ্যোক্তারা
- শেরপুরে একই পরিবারের ৭ জনই গ্রহণ করেছেন ইসলাম ধর্ম
- ময়মনসিংহ সেরা সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন মোঃ রইছ উদ্দিন
- দেশের চাহিদা পূরণে সক্ষম ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার হাতে তৈরি লাল চিনি