সিলেটে শূন্যের কোটায় পৌঁছালো করোনার সব পরিসংখ্যান
অনলাইন ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
আতঙ্ক জাগানিয়া করোনা সিলেট বিভাগে কেড়েছে সহস্রাধিক প্রাণ। আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিতে হয়েছে অর্ধ লাখের বেশি লোকজনকে।
আক্রান্ত ও মৃত্যুর হিসাব খুঁজতে গিয়ে প্রতিনিয়ত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান চোখ বুলানো কিংবা বিশেষায়িত হাসপাতালে খোঁজ নেওয়া ছিল গণমাধ্যম কর্মীদের রুটিন মাফিক কাজ।
২০২০ সালের মার্চ থেকে এখন পর্যন্ত সিলেট বিভাগজুড়ে করোনায় প্রাণ হারিয়েছেন এক হাজার ২৭৩ জন। বিভাগের চার জেলায় ৬৮ হাজার ২৫৯ জন আক্রান্ত হয়ে ৬৬ হাজার ৭৪৪ জন সুস্থ হয়ে ওঠেন।
গতকাল শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিভাগের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ২৭ ও মৌলভীবাজারে ১ জনের নমুনা পরীক্ষা করালেও কারও করোনা সনাক্ত হয়নি। ফলে সনাক্ত পৌঁছালো শূন্যের কোটায়।
একইভাবে সিলেট বিভাগে শূন্যের কোটায় পৌঁছালো করোনার সব পরিসংখ্যান। বিভাগজুড়ে করোনা সনাক্ত, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি, সুস্থতা ও মৃত্যুর সংখ্যা শূন্যের কোটায় নেমে এসেছে।
এরআগে ২০২০ সালের ৫ এপ্রিল সিলেটে প্রথম করোনা সনাক্ত হয় ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. মঈন উদ্দিনের। এরপর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজধানী ঢাকার কুর্মিটোলা হাসপাতালে তিনি মারা যান। এটিই ছিল সিলেটে করোনায় প্রথম মৃত্যু। এরপর ধারাবাহিক আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়তে থাকে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ২০২০ সালের মার্চ থেকে এ যাবত সিলেট বিভাগে করোনা প্রমাণিত রোগীর সংখ্যা ৬৮ হাজার ২৫৯ জন। এরমধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠেন ৬৬ হাজার ৭৪৪ জন। আর মৃত্যু হয় এক হাজার ২৭৩ জনের। এরমধ্যে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২৩ জন, সিলেট জেলায় ৯৫৪ জন, সুনামগঞ্জে ৭৫, হবিগঞ্জে ৪৯ এবং মৌলভীবাজারে ৭২ জন করোনায় মারা যান।
- শেরপুরে প্রথমবারের মতো ‘ব্ল্যাক রাইস’ চাষ করে সফলতা
- ময়মনসিংহ জেলার ভালুকায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে কেঁচো সার
- ৩৫৮ কোটি টাকায় হবে শেরপুর-ময়মনসিংহ সড়কের উন্নয়ন
- ঈদের আগেই উদ্বোধন হবে ঝালকাঠির কচুয়া-বেতাগী ফেরি
- বড়শিতে ধরা পড়ল ৩০ কেজির কাতল
- নেত্রকোণার পূর্বধলা উপজেলাকে “ক” শ্রেনীর ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত করার লক্ষ্যে যৌথ সভা অনুষ্ঠিত
- শেরপুরে ‘কালো ধান’ চাষ করে সফল উদ্যোক্তারা
- শেরপুরে একই পরিবারের ৭ জনই গ্রহণ করেছেন ইসলাম ধর্ম
- ময়মনসিংহ সেরা সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন মোঃ রইছ উদ্দিন
- দেশের চাহিদা পূরণে সক্ষম ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার হাতে তৈরি লাল চিনি