প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সনদের সঙ্গে লাগবে ডোপ টেস্ট রিপোর্ট : প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর
নিউজ ডেস্ক
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সনদের সঙ্গে লাগবে ডোপ টেস্ট রিপোর্ট : প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রথম ধাপের চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট করার নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। আগামী ১৪ মার্চের মধ্যে প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্রের (সব সনদের মূল কপি ও পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম) সঙ্গে ডোপ টেস্টের রিপোর্টও জমা দিতে হবে বলে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত সহকারী শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ১৮ জেলায় প্রার্থীদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের শর্তসাপেক্ষে সর্বমোট দুই হাজার ৪৯৭ জনকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে।
প্রার্থীদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯ অনুসরণ করে উপজেলাভিত্তিক মেধাক্রম অনুযায়ী নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে প্রার্থী নির্বাচন করে তালিকা প্রণয়ন করেছে অধিদফতর। নির্বাচিত কোনও প্রার্থী কোনো ধরনের ভুল তথ্য প্রদান করলে কিংবা কোনো তথ্য গোপন করেছেন বলে প্রমাণিত হলে কর্তৃপক্ষ ঐ প্রার্থীর ফলাফল বা নির্বাচন বাতিল করতে পারবে।
বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীকে আগামী ১৪ মার্চের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলার সিভিল সার্জনের দেওয়া স্বাস্থ্যগত উপযুক্ততার সনদ বা প্রত্যয়নপত্র ও ডোপ টেস্ট রিপোর্ট সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে দাখিল করতে হবে। স্বাস্থ্যগত সনদে প্রার্থী কোনো দৈহিক বৈকল্যে ভুগছেন কিংবা উল্লিখিত পদে নিয়োগযোগ্য নন বলে উল্লেখ থাকলে তিনি নিয়োগের জন্য বিবেচিত হবেন না।
আরো বলা হয়েছে, নির্বাচিত প্রার্থীদের আগামী ১৪ মার্চের মধ্যেই পরিচিতি প্রতিপাদন ও সব ডকুমেন্টস যাচাইয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে সব সনদের মূল কপি, জাতীয় পরিচয়পত্র সশরীর উপস্থিত হয়ে জমা দিতে হবে।
একইসঙ্গে তিন সেট পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরমও যথাযথভাবে পূরণ করে জমা দিতে হবে। কোনো প্রার্থীর পুলিশ ভেরিফিকেশন রিপোর্টে পূর্ব কার্যকলাপ সন্তোষজনক না হলে কিংবা নাশকতা বা সন্ত্রাসী কিংবা জঙ্গি কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট অথবা রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কার্যকলাপে লিপ্ত ছিলেন বলে প্রতীয়মান হলে তিনি নিয়োগের অনুপযুক্ত বলে গণ্য হবেন।
প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে স্বাস্থ্যগত উপযুক্ততার সনদ, সব মূল সনদসহ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে উপস্থিত হতে না পারলে এবং পূরণকৃত পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম জমা না দিলে পরবর্তী সময়ে তিনি নিয়োগপত্র পাবেন না বলে জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম.ফিল. প্রোগ্রামে ভর্তির আবেদন আহ্বান
- একাদশে ভর্তির চতুর্থ ধাপের আবেদন শুরু, নতুন নির্দেশনা
- ৪৬তম বিসিএস : আবেদনের শেষ সময় ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩
- প্রাথমিকের বৃত্তির সংশোধিত ফল আজ
- এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান যা বললেন
- জেনে নিন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা কবে
- ২৬৮৮ শিক্ষক ও কর্মচারীর চাকরি সরকারি হচ্ছে
- শাবি প্রেসক্লাবের সঙ্গে স্পিকার্স ক্লাবের সাক্ষাৎ
- প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ: ভাইভা শুরু ১২ জুন
- ২০২৩ সালের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সিলেবাস প্রকাশ