উপজেলা নির্বাচনে মোতায়েন করা হবে বিজিবি : জাহাংগীর আলম
নিউজ ডেস্ক
উপজেলা নির্বাচনে মোতায়েন করা হবে বিজিবি : জাহাংগীর আলম
নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম বলেছেন, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অধিক সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হবে। উপজেলাভেদে দুই থেকে চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হবে।মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে এ তথ্য জানান তিনি।
ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম বলেন, নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট দফতর, মন্ত্রণালয় সচিব, সিনিয়র সচিব ও দফতর প্রধানদের সঙ্গে সমন্বয় সভায় বসেছিল কমিশন। সভার মূল বিষয় ছিল- সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে যার যার কাজ সঠিকভাবে করা।
তিনি আরো বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীর বাহিনী ও জনপ্রশাসনের সঙ্গে যারা সম্পৃক্ত, তারা যেন নির্বাচন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে আরো সুন্দর ও স্বার্থকভাবে আয়োজন করেন, এসব বিষয় নিয়েও আলোচনা করে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে।
ইসি সচিব বলেন, উল্লেখযোগ্য সিদ্ধান্তের মধ্যে আমরা মূলত যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করে থাকি, এই নির্বাচনে তার চেয়ে অধিক পরিমাণে মোতায়েনের প্রচেষ্টা করা হবে। যেহেতু উপজেলা নির্বাচন চার ধাপে সম্পন্ন হবে, জেলা পর্যায়ে যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও জনপ্রশাসনের সদস্য রয়েছে, তারা ওখানেই ধাপে ধাপে দায়িত্ব পালন করবে। তারা বলেছে, তাদের জনবলের ঘাটতি হবে না।
মো. জাহাংগীর আলম বলেন, উপজেলাভিত্তিক বিজিবি মোতায়েন করা হবে। উপজেলাভেদে দুই থেকে চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন থাকবে। জনবলের সংখ্যা উপজেলাভিত্তিক বাড়িয়ে দেওয়া হবে।
বড় দল আসবে না, এর প্রভাব ভোটে থাকবে কি-না, এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনে কোনো সহিংসতার হতে পারে এমন কোনো প্রতিবেদন আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা দেয়নি। দলীয় প্রতীক ছাড়া অনেক দল অংশ নিয়েছে, তাই নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। একই দলের একাধিক প্রার্থী রয়েছেন।
তিনি আরো বলেন, যেসব দল নির্বাচন বর্জন করেছে তাদেরও কিছু কিছু অনুসারী এ নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। তাই কমিশন আশা করে নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। এজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন থেকে শুরু করে সব কার্যক্রম নেয়া হবে, যেন নির্বাচনে ভোটাররা নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, আইনিভাবে যার যোগ্যতা রয়েছে, তিনি ভোটে অংশ নিতে পারেন। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলীয় জনপ্রতিনিধি যারা আগে নির্বাচিত হয়েছেন, তাদের নিকট আত্মীয়দের নির্বাচনে অংশ নিতে নিষেধ করা হয়েছে। এটা আইন নয়। এটি দলীয় ও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্তকে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের সঙ্গে একত্রিত করার কোনো সুযোগ নেই। আমরা চাই অধিকসংখ্যক প্রার্থী আসবেন। জনপ্রশাসন সমন্বিতভাবে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করবে। যত প্রার্থী আসবে স্থানীয় নির্বাচন তত সুষ্ঠু হবে।
- পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় হবে মাত্র তিন সেকেন্ডে
- Turkey donates sea ambulance for Rohingyas in Bhasanchar
- পদ্মা সেতুর তেলেসমাতি: শরীয়তপুরের জমি এখন স্বর্ণ
- স্মার্ট বাংলাদেশ: পথচলা ও রূপরেখা
- স্বপ্ন পূরণের দ্বারপ্রান্তে বঙ্গবন্ধু টানেল
- কালনা সেতু: দেশের প্রথম ৬ লেনের সেতু
- ১৫ লাখ কৃষককে বিনা মূল্যে সার-বীজ
- পদ্মাসেতুর কারণে কমছে দুরত্ব, ভোগান্তি ও ভাড়া
- মাত্র ৭ থেকে ৮ মিনিটেই পদ্মার এপার ওপার
- পদ্মাসেতুর টোলসহ ১৩ রুটের বাস ভাড়া নির্ধারণ করেছে বিআরটিএ