সৈয়দ আশরাফ ছিলেন নিভৃতচারী ও নিরহংকার মানুষ: লিপি
নিউজ ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জহিরুল ইসলাম নুরু মিয়ার সভাপতিত্বে সভায় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) আসনের সংসদ সদস্য এবং সৈয়দ আশরাফের ছোট বোন ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি বলেন, 'সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের আদেশ ছিল- সব সময় এটা মনে রাখবে, তোমার শরীরে কার রক্ত। লেখাপড়া করে নিজকে বিকশিত করবে। এ আদেশ পালন করে জীবন ধারণ করলে আর কিছু চাওয়া-পাওয়ার থাকে না। সৈয়দ আশরাফ ছিলেন নিভৃতচারী, নিরহংকার। তথাপি মানুষ তাকে এত ভালোবাসতো, যার প্রমাণ আমরা তার মৃত্যুর পর দেখতে পেলাম। তার জন্য সবাই প্রাণ খুলে দোয়া করবেন।'
তিনি বলেন, ঘাতকেরা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর জাতিকে মেধাশূন্য করার লক্ষ্যে ৩ নভেম্বর জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, তারা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও তাদের পরিবারকে দেশত্যাগে বাধ্য করে। এরই অংশ হিসেবে বিদেশের মাটি থেকে দেশে ফেরার জন্য তাদের ব্যাকুল হয়ে প্রতীক্ষার প্রহর গুনতে হয় দীর্ঘ ২৫ বছর।
দুঃসহ সেই সময়ের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তিনি জানান, বাবার হত্যাকাণ্ডের পর তার ভাই সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম অনেক কষ্টের মধ্যেও তাদের লেখাপড়া করিয়ে সবাইকে মানুষ করেছেন।
সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ্ মাহবুবুল হক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান কাঞ্চন, আওয়ামী লীগ নেতা এমএ হালিম, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি আক্তার হোসেন দুলাল, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা হাকিম তানিম প্রমুখ।
- শেরপুরে প্রথমবারের মতো ‘ব্ল্যাক রাইস’ চাষ করে সফলতা
- ময়মনসিংহ জেলার ভালুকায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে কেঁচো সার
- ৩৫৮ কোটি টাকায় হবে শেরপুর-ময়মনসিংহ সড়কের উন্নয়ন
- ঈদের আগেই উদ্বোধন হবে ঝালকাঠির কচুয়া-বেতাগী ফেরি
- বড়শিতে ধরা পড়ল ৩০ কেজির কাতল
- নেত্রকোণার পূর্বধলা উপজেলাকে “ক” শ্রেনীর ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত করার লক্ষ্যে যৌথ সভা অনুষ্ঠিত
- শেরপুরে ‘কালো ধান’ চাষ করে সফল উদ্যোক্তারা
- শেরপুরে একই পরিবারের ৭ জনই গ্রহণ করেছেন ইসলাম ধর্ম
- ময়মনসিংহ সেরা সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন মোঃ রইছ উদ্দিন
- দেশের চাহিদা পূরণে সক্ষম ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার হাতে তৈরি লাল চিনি