মেট্রোরেল: ডিসেম্বরের আগেই শেওড়াপাড়া-কাজীপাড়া প্লাটফর্ম
অনলাইন ডেস্ক
ফাইল ছবি
জমি অধিগ্রহণ শেষ না হলেও শেওড়াপাড়া ও কাজীপাড়া স্টেশনে স্বাচ্ছন্দ্যে উঠানামার জন্য প্রশস্ত প্লাটফর্ম তৈরির কাজ ডিসেম্বরের আগেই নিশ্চিত করা হবে। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ বলছে, যেহেতু জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়ায় একটু দেরি হচ্ছে, তাই আপাতত ফুটপাতের আগের জায়গাতেই নির্মাণ কাজ করা হচ্ছে। জমি বুঝে পেলে এ দুটি স্টেশনে আর কোন বাধা থাকবে না।
সরেজমিন দেখা গেছে, লাল দাগ দিয়ে জমির সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে। যদিও জটিলতা এখনো কাটেনি। তবে সমস্যা সমাধানের স্বল্পমেয়াদি সমাধান খোঁজার চেষ্টা করা হচ্ছে। মেট্রোরেলের শেওড়াপাড়া ও কাজীপাড়া স্টেশনে উঠানামার জায়গা নিয়ে সমস্যা নতুন নয়। এরই মধ্যে স্থায়ী সমাধান হিসেবে দুই পাশের বেশকিছু জমি অধিগ্রহণের কাজ প্রক্রিয়াধীন। তবে এ প্রক্রিয়া শেষ হতে লাগবে আরও কিছু সময়। এদিকে কড়া নাড়ছে উদ্বোধনের সময়। তাইতো আপাতত চলছে বিকল্প পথ তৈরির কাজ। আগের ফুটপাতের সঙ্গে ড্রেনের ওপর স্লাব বসিয়ে পথ প্রশস্ত করা হচ্ছে।
মেট্রোরেল প্রকল্পের ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন-৬ কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান বলেন, কাজীপাড়া ও শেওড়াপাড়ায় এখন পর্যন্ত যে জমি রয়েছে, তাতে নতুন করে ড্রেন নির্মাণ করা হচ্ছে। তার ওপর স্লাব বসিয়ে নতুন করে ফুটপাত করে দেয়া হচ্ছে। এখন ফুটপাত পুরো তিনমিটার থাকবে না ঠিকই; কিন্তু জনগণের মুভমেন্ট করতেও অসুবিধা হবে না।
এ দুটি বাদে বাকি সাত স্টেশন এখন পুরোপরি তৈরি। প্রতিটিতেই লিফট, সিঁড়ি, কিংবা চলন্ত সিঁড়ির জন্য রয়েছে উঠানামার পর্যাপ্ত জায়গা। আর এ অংশে জমি বুঝে নিতে আর বেগ পেতে হবে না বলছে কর্তৃপক্ষ।
- পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় হবে মাত্র তিন সেকেন্ডে
- Turkey donates sea ambulance for Rohingyas in Bhasanchar
- পদ্মা সেতুর তেলেসমাতি: শরীয়তপুরের জমি এখন স্বর্ণ
- স্মার্ট বাংলাদেশ: পথচলা ও রূপরেখা
- স্বপ্ন পূরণের দ্বারপ্রান্তে বঙ্গবন্ধু টানেল
- কালনা সেতু: দেশের প্রথম ৬ লেনের সেতু
- ১৫ লাখ কৃষককে বিনা মূল্যে সার-বীজ
- পদ্মাসেতুর কারণে কমছে দুরত্ব, ভোগান্তি ও ভাড়া
- মাত্র ৭ থেকে ৮ মিনিটেই পদ্মার এপার ওপার
- পদ্মাসেতুর টোলসহ ১৩ রুটের বাস ভাড়া নির্ধারণ করেছে বিআরটিএ