বাংলাদেশে বাড়ছে ইন্টারনেটের গতি! নেপথ্যে পদ্মা সেতু
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
ফাইল ছবি
দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৫) থেকে ব্যান্ডউইথ কুয়াটাকার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল থেকে যমুনা সেতু হয়ে ঢাকায় আসে। এই ঘুর পথের দূরত্ব ৬০৫ কিলোমিটার। আর পদ্মা সেতু হয়ে যদি এই ব্যান্ডউইথ ঢাকায় আনা যায়, তাহলে পথের দূরত্ব কমবে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার। আর এ কারণেই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতি আরও বাড়বে বলে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
এ নিয়ে কাজ শুরু করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)। জানা যায়, ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) এর মধ্যে অ্যান্ড-টু-অ্যান্ড পরিষেবার (দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল) মাধ্যমে যুক্ত আছে, যার দৈর্ঘ ৬০৫ কিলোমিটার। পদ্মা সেতুর কারণে এই দূরত্ব কমে আসবে ২৯৫ কিলোমিটারে। এই অংশ বিটিসিএল ব্যান্ডউইথ পরিবহনের পথ তৈরি করবে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পথের দূরত্ব (ক্যাবল) যত কমবে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতি কিছুটা বাড়বে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রবেশের সময়ও কমবে। ক্যাবল ও পথের দূরত্ব কম হওয়ায় এর রক্ষণাবেক্ষণও কমবে। ফলে এই পথের উদ্যোগটি হবে ব্যয়সাশ্রয়ী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, দূরত্ব কমার কারণে ইন্টারনেটের ল্যাটেন্সি ৪৮ মিলিসেকেন্ড থেকে কমে ৪৫ হবে। তিনি জানান, দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের ল্যান্ডিং স্টেশনের (কুয়াকাটা) সঙ্গে ঢাকা যুক্ত বিশাল ঘুরপথ হয়ে। কুয়াকাটা থেকে ক্যাবল ঢাকায় এসেছে যমুনা সেতু হয়ে ঘুরে। এখন আসবে মাদারীপুর হয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে।
পদ্মা খরস্রোতা নদী উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পদ্মা নদীর তলদেশ দিয়ে ক্যাবল টেনে নেওয়া ব্যয়বহুল এবং ঝুঁকিপূর্ণ। ফলে পদ্মা সেতু ইন্টারনেট এবং এর গতির জন্য আশীর্বাদ।
- ফোনে বিজ্ঞাপন আসা বন্ধ করবেন যেভাবে
- এআই চ্যাটবট কি চাকরি কেড়ে নেবে?
- বাজারে এলো বিশ্বের প্রথম উড়ন্ত মোটরবাইক
- টিকটককে টেক্কা দিতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে নতুন টুল
- যেভাবে টিকটকে পণ্য বিক্রি করবেন
- নতুন সব ফিচার সরিয়ে নিচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ
- যেভাবে বুঝবেন আপনার ফোন হ্যাক হয়েছে
- যেভাবে আয় করতে পারবেন হোয়াটসঅ্যাপে
- বিশেষ জুতা পরে চলাচল করতে পারবেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীও!
- যে উপায়ে বিজ্ঞাপন ছাড়া ইউটিউব দেখবেন