টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন গেল পর্যটকবাহী দুই জাহাজ
নিউজ ডেস্ক
কেয়ারি সিন্দাবাদ জাহাজ
আট মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় টেকনাফের জাহাজঘাট থেকে সেন্টামার্টিনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় কেয়ারি সিন্দাবাদ ও এমভি ফারহান।
কেয়ারি সিন্দাবাদ জাহাজের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, জেলা প্রশাসনের ছাড়পত্র পেয়েই আমরা টিকেট বিক্রি শুরু করেছি। শুক্রবার সকালে আমাদের জাহাজ টেকনাফ থেকে ছেড়ে গেছে। বিকেল ৩টার দিকে সেটি আবার পর্যটক নিয়ে সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফের উদ্দেশ্যে রওনা হবে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাজাহান আলী বলেন, কাগজপত্র যাচাই-বাচাই করে প্রথমে কেয়ারি সিন্দাবাদ জাহাজটিকে চলাচলের অনুমতি দেয়া হয়েছে। পরে এমভি ফারহানকেও অনুমতি দেয়া হয়।
দীর্ঘদিন পর পর্যটকবাহী জাহাজ পৌঁছানোয় সেন্টমার্টিন দ্বীপে ফিরেছে স্বস্তি, বেড়েছে কর্মচাঞ্চল্য। সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূর আহমদ বলেন, জাহাজ চলাচল শুরু খবর পেয়েই হোটেল-রিসোর্ট ব্যবসায়ীরা প্রস্তুতি নিয়েছেন। প্রথমদিন দুটি জাহাজ পর্যটক নিয়ে এসেছে। করোনার কারণে পর্যটকদের সংখ্যা কম। আশা করি, এ সংখ্যা দ্রুত বাড়বে।
বিআইডব্লিউটিএ চট্টগ্রাম বিভাগের উপ-পরিচালক নয়ন শীল বলেন, এবারের পর্যটন মৌসুমে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটে চলাচলের জন্য দুটি জাহাজ অনুমতি চেয়েছিল। এর মধ্যে কেয়ারি সিন্দাবাদ জাহাজকে চলতি বছরের ১ অক্টোবর থেকে ১২ ডিসেম্বর এবং এমভি ফারহানকে ৪ নভেম্বর থেকে আগামী বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলাচলের অনুমতি দেয়া হয়েছে।
- পৃথিবীর নজরকাড়া যে স্থাপত্য দেখলে চোখ হবে ছানাবড়া
- নৈসর্গিক এক জনপদের নাম নেত্রকোনা
- ছেঁড়া দ্বীপ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের ১৭টি পাঁচ তারকা হোটেল চিনে নিন
- টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন গেল পর্যটকবাহী দুই জাহাজ
- ভ্রমণ কাহিনি: কোরিয়ার জেজু দ্বীপ যেন স্বর্গরাজ্য
- অল্প সময়েই পুনরায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের পর্যটনখাত
- করোনার পর বাংলাদেশের ১০ ভ্রমণ গন্তব্য
- ঈদের ছুটি কাটুক ঢাকার কাছাকাছি ৫ রিসোর্টে
- নিলাদ্রি লেক: এ যেন বাংলাদেশের ‘কাশ্মীর’