কিশোরগঞ্জে বোরোর বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত কৃষক
নিজস্ব প্রতিবেদক
ছবি: সংগৃহীত
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে খাদ্যশস্যের অফুরন্ত ভান্ডারখ্যাত হাওড় জেলা কিশোরগঞ্জ। এ জেলার জীবনযাত্রা একমাত্র ফসল বোরোর আবাদের ওপর নির্ভরশীল। তাই হাওড়ে বোরো ধানের মৌসুমকে ঘিরে এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে প্রস্তুতি।
সরেজমিন দেখা গেছে, বোরো ধানের বীজতলা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন সহস্রাধিক কৃষক। জমির পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বীজতলা তৈরির কাজ শুরু হয়ে এখন চলছে জমি প্রস্তুত ও চারা রোপণের কাজ।
নিকলী উপজেলার জারইতলা গ্রামের প্রান্তিক কৃষক আব্দুস সাত্তার ছেলে কাউসারকে সঙ্গে নিয়ে বীজতলা তৈরির কাজ করছেন। এবার বর্ষার পানি নেমে যাওয়ায় আগেই বীজতলা তৈরি করছেন তিনি। তার মতো বোরো ধানের আবাদ নিয়ে মাঠে নেমে পড়েছেন হাওড়ের হাজারো কৃষক। আধুনিক পদ্ধতির পাশাপাশি গরু-মহিষ দিয়ে হালচাষ করে জমি তৈরি করছেন কৃষকরা।
জেলার ১৩টি উপজেলার ৫টি আংশিক ও তিনটি সম্পূর্ণ হাওড় অধ্যুষিত। এর মধ্যে তিন হাওড় উপজেলা ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রামে সবচেয়ে বেশি বোরো ধানের আবাদ হয়ে থাকে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো.আব্দুস সাত্তার জানান, এবার জেলায় ১ লাখ ৮৮ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। হাওড়ে যাতে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়, এ জন্য কৃষি বিভাগ কৃষকদের সব ধরনের সহযোগিতা দিচ্ছে। জেলার এক লাখ প্রান্তিক কৃষককে কৃষি প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে। বীজ, সার ও সেচে যাতে কোনো সমস্যা না হয়, সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
- শেরপুরে প্রথমবারের মতো ‘ব্ল্যাক রাইস’ চাষ করে সফলতা
- ময়মনসিংহ জেলার ভালুকায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে কেঁচো সার
- ৩৫৮ কোটি টাকায় হবে শেরপুর-ময়মনসিংহ সড়কের উন্নয়ন
- ঈদের আগেই উদ্বোধন হবে ঝালকাঠির কচুয়া-বেতাগী ফেরি
- বড়শিতে ধরা পড়ল ৩০ কেজির কাতল
- নেত্রকোণার পূর্বধলা উপজেলাকে “ক” শ্রেনীর ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত করার লক্ষ্যে যৌথ সভা অনুষ্ঠিত
- শেরপুরে ‘কালো ধান’ চাষ করে সফল উদ্যোক্তারা
- শেরপুরে একই পরিবারের ৭ জনই গ্রহণ করেছেন ইসলাম ধর্ম
- ময়মনসিংহ সেরা সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন মোঃ রইছ উদ্দিন
- দেশের চাহিদা পূরণে সক্ষম ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ার হাতে তৈরি লাল চিনি