কথা বলা মসজিদ!
ফিচার ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত
প্রায় ২৫০ বছরের প্রাচীন মসজিদ ‘আওকরা’। এটির নাম করণের পেছনে রয়েছে অলৌকিক একটি ইতিহাস। প্রায় ২৫০ বছরের প্রাচীন এ মসজিদটিকে ঘিরে রয়েছে নানান কথা।লোকমুখে জানা যায়, মসজিদটির মাঝামাঝি অংশে দাঁড়িয়ে কেউ কথা বললে-প্রতিধ্বনি হয়। স্থানীয়রা বলেন, কথার উত্তর ভেসে আসতো! সেই থেকে মসজিদটির নাম হয় 'আওকরা মসজিদ'!
খানসামা উপজেলা পরিসংখ্যানের তথ্য, মসজিদটি প্রায় আড়াই শ বছর পূর্বে বাংলা ১১৭২ সালে মীর্জা লাল বেগ মুসলিম সম্প্রদায়ের নামাজ মসজিদটি উপজেলার মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া বেলান নদীর পূর্ব পাশে মীর্জার মাঠ নামক স্থানে অবস্থিত।
দীর্ঘকাল চলে যাওয়ার পর সংস্কারের অভাবে ধীরে ধীরে ধ্বংস হতে থাকে মসজিদটি। তবে মীর্জা লাল বেগের ওই মসজিদকে ঘিরে র্মীজার মাঠে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠত হয়। যা পরে সরকারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এছাড়াও একই স্থানে এলাকাবাসীর উদ্যোগে র্মীজার মাঠ আওকরা মসজিদ নিমণ মাধ্যমিক বিদ্যালয় নামে আরো একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হয়। মজার ব্যাপার হলো, মীর্জা সাহেব মসজিদটি প্রতিষ্ঠার সময় কি নাম রেখেছেন-সে বিষয়ে কোন সঠিক তথ্য কেউ দিতে পারেন না।
মানুষ এখনও এটির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় শব্দ করে কথা বলে, প্রতিধ্বনি শোনার আশায়। কিন্তু মসজিদের দেয়াল ফেটে গিয়ে নষ্ট হওয়ায় এবং এর গায়ে আগাছা জন্মেছে। এখন আর আগের মত আর আওয়াজ হয় না।
- ১৯ ইঞ্চি কান নিয়ে ছাগল ছানার গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড
- এই গ্রামের কেউ পোশাক পরেন না, খুলে ফেলতে হয় পর্যটকদেরও কাপড়
- বাংলাদেশের কোন জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত
- তিনটি হৃৎপিণ্ড নিয়ে বেঁচে আছে এই প্রাণী
- বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০ আঞ্চলিক ভাষা
- প্রাইজবন্ড: কীভাবে কিনবেন, পুরস্কারের টাকা পায় কয়জন?
- ইতিহাসে বিশ্বের সবচেয়ে রহস্যময় প্রাসাদ
- এশিয়ার সেরা ‘স্ট্রিট ফুডের’ তালিকায় বাংলাদেশের ফুচকা
- উদ্যোক্তা হতে নারীর সংগ্রাম
- লাল বিবির কবর