আপনার সন্তান সাইবার অপরাধের শিকার নয় তো!
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক
প্রতীকী
ডিজিটাল প্রযুক্তির ওপর শিশু-কিশোরদের নির্ভরতা দিন দিন বাড়ছে। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে গিয়ে কেউ কেউ হয়রানির শিকার হচ্ছেন। সাইবার অপরাধের শিকার হওয়ার ক্ষেত্রে শিশু-কিশোররা উচ্চ ঝুঁকিতে থাকে। আপনার সন্তানের খেয়াল রাখছেন তো! সাইবার অপরাধের শিকার হবার আগে সন্তানকে এই বিষয়ে সচেতন করে তুলুন। নিজেও সচেতন থাকুন। কখন-কোন অবস্থায় আইনি সহায়তা নিতে হবে তা জেনে নিন।
সন্তানকে বুঝিয়ে দিতে হবে সাইবার অপরাধ কী? সাইবার অপরাধ হলো ডিজিটাল প্রযুক্তির কোন মাধ্যম ব্যবহার করে এক বা একাধিক ব্যক্তিকে ভয় দেখানো, রাগিয়ে দেয়া, লজ্জা দেয়া বা বিব্রত করার চেষ্টা করা।
ইউনিসেফ এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে হয়রানি করার নামই সাইবার বুলিং। এটি সামাজিক মিডিয়া, মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম, গেমিং প্ল্যাটফর্ম বা মোবাইল ফোনকলের মাধ্যমেও ঘটতে পারে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কারো সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া, বিব্রতকর অথবা অবমাননাকর ছবি পোস্ট করা- সাইবার অপরাধের আওতায় পড়ে।
আপনার সন্তান উল্লেখিত যে কোনভাবে সাইবার অপরাধের শিকার হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে বিষয়টি জানিয়ে রাখতে পারেন। প্রয়োজন মনে করলে, সাধারণ ডায়েরি করে রাখতে পারেন। শুধু তাই না বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনেও লিখিতভাবে বিষয়টি জানিয়ে রাখতে পারেন।
এতেও যদি সমস্যার সমাধান না হয়, তথ্য যোগাযোগপ্রযুক্তি আইন, ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৩)-এর আশ্রয় নিতে পারেন।
সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে বড় কোনো ক্ষতির মুখে পড়তে পারে আপনার প্রিয় সন্তান।
- ফোনে বিজ্ঞাপন আসা বন্ধ করবেন যেভাবে
- এআই চ্যাটবট কি চাকরি কেড়ে নেবে?
- বাজারে এলো বিশ্বের প্রথম উড়ন্ত মোটরবাইক
- টিকটককে টেক্কা দিতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে নতুন টুল
- যেভাবে টিকটকে পণ্য বিক্রি করবেন
- যেভাবে বুঝবেন আপনার ফোন হ্যাক হয়েছে
- নতুন সব ফিচার সরিয়ে নিচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ
- যেভাবে আয় করতে পারবেন হোয়াটসঅ্যাপে
- বিশেষ জুতা পরে চলাচল করতে পারবেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীও!
- যে উপায়ে বিজ্ঞাপন ছাড়া ইউটিউব দেখবেন